আউটসোর্সিং
Share
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বাংলাদেশ থেকে পেপাল একাউন্ট কিভাবে করা যায়?
আপনি হয়তো ইতিমধ্যে জানেন যে, বাংলাদেশ থেকে পেপাল একাউন্ট খোলা যায় না। ঠিকই অফিসিয়ালভাবে বাংলাদেশে এখনও পেপাল চালু হয় নাই। আপনি যখন পেপালে একাউন্ট খুলতে যাবেন তখন দেখবেন বাংলাদেশের নাম্বার দিয়ে একাউন্ট খোলা যায় না। তাহলে অনেক বাংলাদেশি কিভাবে Paypal Account ব্যবহার করছে? অনেকেরই বিভিন্ন দেশে আত্নীয় সRead more
আপনি হয়তো ইতিমধ্যে জানেন যে, বাংলাদেশ থেকে পেপাল একাউন্ট খোলা যায় না। ঠিকই অফিসিয়ালভাবে বাংলাদেশে এখনও পেপাল চালু হয় নাই। আপনি যখন পেপালে একাউন্ট খুলতে যাবেন তখন দেখবেন বাংলাদেশের নাম্বার দিয়ে একাউন্ট খোলা যায় না। তাহলে অনেক বাংলাদেশি কিভাবে Paypal Account ব্যবহার করছে?
অনেকেরই বিভিন্ন দেশে আত্নীয় স্বজন কিংবা বন্ধু-বান্ধন রয়েছে। তাদের সাহায্যে তারা একাউন্ট খুলে ভেরিফাই করে নিয়ে ব্যবহার করেন। অনেকেই বংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশের ঠিকানা ব্যবহার করে একাউন্ট খুলে থাকেন। ইন্ডিয়ায় পেপাল সাপোর্ট করে। তাই ভারতের একটি ব্যাংক একউন্ট ও মোবাইল নাম্বার হলে সহজেই একাউন্ট খুলে ভেরিফাই করতে পারবেন। আর বাংলাদেশ থেকে যদি পেপাল একাউন্ট খুলতে চান তাহলে পেপালে একটি বিজিনেস একাউন্ট খুলতে পারেন এবং একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ভেরিফাইও করে নিতে পারবেন সহজেই।
See lessমোবাইল দিয়ে কিআউটসোর্সিং করা যায় ?
হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং করা যায় ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবোঃ বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ইনকামের মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহালে আপনার একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ অবশ্যই থাকতে হবে। তাহালে যাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নেই তারা কি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে না?Read more
হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং করা যায়
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবোঃ বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ইনকামের মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহালে আপনার একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ অবশ্যই থাকতে হবে। তাহালে যাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নেই তারা কি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে না? উত্তর হলো হা অবশ্যই পারবে। আপনার চেষ্টার কাছে সব কিছুই হার মেনে যাবে। হা আজকে আমি আপনাদের সাথে বলবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়
যেমন ফাইবার,
See lessসেরা ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কোনটি?
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসটি হল Fiverr। এখানে নুন্যতম ৫ ডলার থেকে শুরু করে হাজার ডলারেরও কাজ পাওয়া যায়।
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসটি হল Fiverr। এখানে নুন্যতম ৫ ডলার থেকে শুরু করে হাজার ডলারেরও কাজ পাওয়া যায়।
See lessএই ওয়েবসাইটে কীভাবে ইনকাম করা যায়?
প্রশ্ন করে এবং প্রশ্নের উত্তর দিয়ে
প্রশ্ন করে এবং প্রশ্নের উত্তর দিয়ে
See lessআউটসোসিং কি?
আউটসোর্সিং একটি ব্যবসা প্রক্রিয়া যেখানে একটি কোম্পানি অন্য কোম্পানিকে বা ব্যক্তিকে নিয়োগ করে এমন কোনো কাজ করার জন্য বা কার্যাবলী দেখাশোনা করার জন্য বা সেবা প্রদানের জন্য যা সাধারণতঃ বা পূর্বে কোম্পানিটির নিজস্ব কর্মচারীরাই করতো। >যে ব্যবসা প্রক্রিয়া সেবা প্রদান এবং দ্রব্য তৈরীর জন্য কোম্পানির বাইRead more
আউটসোর্সিং একটি ব্যবসা প্রক্রিয়া যেখানে একটি কোম্পানি অন্য কোম্পানিকে বা ব্যক্তিকে নিয়োগ করে এমন কোনো কাজ করার জন্য বা কার্যাবলী দেখাশোনা করার জন্য বা সেবা প্রদানের জন্য যা সাধারণতঃ বা পূর্বে কোম্পানিটির নিজস্ব কর্মচারীরাই করতো।
>যে ব্যবসা প্রক্রিয়া সেবা প্রদান এবং দ্রব্য তৈরীর জন্য কোম্পানির বাইরের একটি পক্ষকে নিয়োগ করে যা ঐতিহ্যগতভাবে কোম্পানীর অভ্যন্তরীন নিজস্ব কর্মচারী এবং কর্মীদের দ্বারা সম্পাদিত হতো তাকে আউটসোর্সিং বলা হয়।
See lessআউটসোর্সিং কি? কিভাবে সহজে আউটসোর্সিং করা যায়?
Out Sourcing . মানে, সংগঠন বা কোম্পানির বাইরের যেগুলি উৎস ব্যবহার করে কাজ করানো হয়, সেই প্রক্রিয়াটিকেই বলা হয় “আউটসোর্সিং“. এবং, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই কাজ গুলি অন্তরীণ ভাবে করা হয়, যার খবর সাধারণ ভাবে প্রকাশ পায়না।
Out Sourcing . মানে, সংগঠন বা কোম্পানির বাইরের যেগুলি উৎস ব্যবহার করে কাজ করানো হয়, সেই প্রক্রিয়াটিকেই বলা হয় “আউটসোর্সিং“. এবং, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই কাজ গুলি অন্তরীণ ভাবে করা হয়, যার খবর সাধারণ ভাবে প্রকাশ পায়না।
See lessবিনামূল্য SEO শেখার উপায় কী ?
ইউটিউব ভিডিও দেখে বিনামূল্যে SEOশেখা যায় ।
ইউটিউব ভিডিও দেখে বিনামূল্যে SEOশেখা যায় ।
See lessওয়েবসাইট থেকে আয় করার উপায় ২০২২
আসসালামু আলাইকুম। আজ আমার আলোচনা করব কিভাবে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা যায়। বর্তমানে অনেকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে লাখ লাখ টাকা আয় করেছে। কিন্তু তারা কিভাবে করে আমরা অনেকেই জানিনা। আজ আমি আলোচনা করব কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করতে হয়।Read more
আসসালামু আলাইকুম। আজ আমার আলোচনা করব কিভাবে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা যায়। বর্তমানে অনেকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে লাখ লাখ টাকা আয় করেছে। কিন্তু তারা কিভাবে করে আমরা অনেকেই জানিনা। আজ আমি আলোচনা করব কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করতে হয়।
কিভাবে ফ্রিতে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন
বর্তমানে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য অনেক টুল আছে। তবে সব টুল ফ্রী না বর্তমানে ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করার সবথেকে জনপ্রিয় টুল ব্লগার। ব্লগার দিয়ে ডোমেইন এবং হোস্টিং খরচ ছাড়াই ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। তাছাড়া ব্লগার লে আউট সিস্টেম এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে প্রফেশনাল লুক দেয়া যায়। ওয়েবসাইট তৈরি করার আরেকটি জনপ্রিয় টুল হল ওয়ার্ডপ্রেস। ওয়ার্ডপ্রেস একটি ফ্রি এবং ওপেন সোর্স সিএমএস ( কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ) টুল। ওয়ার্ডপ্রেস ফ্রী হলেও ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে ডোমেইন এবং হোস্টিং এর প্রয়োজন হয়। ওয়ার্ডপ্রেস এর সাহায্যে ওয়েবসাইট ডিজাইন করা নতুনদের ক্ষেত্রে কষ্টের। তবে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে প্রফেশনাল মানের ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। আবার ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার এর মূল উদ্দেশ্য হলো এসইও। ওয়াডপ্রেস এর সাহায্যে খুব সুন্দর এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট তৈরি করা যায়। আবার ওয়ার্ডপ্রেসের আরেকটি বড় সুবিধা হল প্লাগিন। তবে নতুনদের ক্ষেত্রে ব্লগার ব্যবহার করা সবথেকে ভালো। আবার গুগল একমাত্র ব্লগারের সাবডোমেইনে এডসেন্স অনুমোদন দেয় তাই যাদের বাজেট কম এবং নতুন তাদের ক্ষেত্রে ব্লগার সবথেকে সেরা মাধ্যম।
ওয়েবসাইট থেকে আয় করার সকল উপায়
১. এডসেন্স
ওয়েবসাইট থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় উপায় গেল এডসেন্স। বর্তমানে অ্যাডসেন্স পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইনে আয় করা যায়। তবে অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল খুব সহজে পাওয়া যায় না। এডসেন্স এপ্রুভাল পেতে হলে আপনাকে এডসেন্সের কিছু পলিসি বা নিয়ম মেনে ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।
এডসেন্স এপ্রুভাল পেতে হলে অবশ্যই আপনার কন্টেন্ট ইউনিক হতে হবে। ওয়েবসাইটে আগে থেকে কোনো প্রকার অন্যান্য এড নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন থাকা যাবে না। ওয়েবসাইটের ডিজাইন এসইও ফ্রেন্ডলি হতে হবে। আবার ওয়েবসাইটের স্পিড কম থাকলেও বর্তমানে এডসেন্স এপ্রুভাল দেওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এডসেন্সের মাধ্যমে প্রধানত দুই ভাবে আয় হয়। প্রথমটি হলো সিপিসি অর্থাৎ বিজ্ঞাপনে যে পরিমাণ ক্লিক পড়বে সেই অনুযায়ী টাকা। দ্বিতীয়টি হলো ইম্প্রেশন অর্থাৎ বিজ্ঞাপন যত লোকের সামনে ভেসে উঠবে সেই অনুযায়ী টাকা।
তবে সিপিসি এর সাহায্যে সবথেকে বেশি টাকা আয় হয়। তবে সিপিসি কোনো ওয়েবসাইটে কম এবং কোনো ওয়েবসাইটে বেশি থাকে। সিপিসি বাড়ানোর জন্য এড প্লেসমেন্ট ভালো ভাবে করতে হবে এবং যেই কিওয়ার্ডে সিপিসি বেশি সেই কিওয়ার্ড নিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে। এখন প্রশ্ন হতে পারে এডসেন্সের টাকা কিভাবে আপনার হাতে পৌঁছাবে? প্রথমে আপনার এডসেন্স একাউন্টে ১০ ডলার পুর্ন হলে এডসেন্স থেকে আপনার ঠিকানাই পোস্ট অফিসের মাধ্যমে একটি এড্রেস ভেরিফিকেশন কোড যাবে। এভাবে আপনি মোট তিনবার চিঠি না এলে এড্রেস ভেরিফাই করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
চতুর্থ বারের বেলাই আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে পারবেন। এড্রেস ভেরিফাই হয়ে গেলে এরপর আপনার একাউন্টে যখন ১০০ ডলার হয়ে যাবে তখন আপনি সেই টাকা কোনো ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে তুলে নিতে পারবেন। এভাবেই এডসেন্সের টাকা আপনার হাতে আসবে।
২. স্পন্সর
ওয়েবসাইটে যদি অনেক ভিজিটর থাকে তাহলে স্পন্সর নিয়ে আয় করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর থাকতে হবে। তাছাড়া যে স্পন্সর দেবে সে যেনো আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে তার একটি মাধ্যম থাকতে হবে। নতুন কোম্পানি গুলো তাদের পন্য প্রচার করার জন্য স্পন্সর দিয়ে থাকে।
এর জন্য তারা অনেক টাকা দিতেও রাজি থাকে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি প্রচুর ভিজিটর থাকে তাহলে আপনার স্পন্সর পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। তাছাড়া আপনি ম্যানুয়ালি অনেক স্পন্সর অফার ছাড়তে পারেন এর ফলে অনেকে আপনার ওয়েবসাইটে স্পন্সর দিবে।
৩. আফিলিয়েট মার্কেটিং
ওয়েবসাইট থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় আরেকটি উপায় হলো আফিলিয়েট মার্কেটিং। ভালো ভাবে আফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারলে অনেক টাকা আয় করা যায়। এখন প্রশ্ন হতে পারে আফিলিয়েট মার্কেটিং কি? ধরুন একজন মুদি ব্যবসায়ী একটি কোম্পানির পন্য বিক্রি করতে সাহায্য করলো। এর জন্য সেই কোম্পানি অবশ্যই তাকে কমিশন দেবে।
এটাই মুলত আফিলিয়েট মার্কেটিং। বর্তমানে অনেক আফিলিয়েট মার্কেটিং নেটওয়ার্ক আছে। সেগুলোর মধ্যে envato elements সবথেকে জনপ্রিয়। envato elements একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস যেখানে বিভিন্ন ধরনের থিম, প্লাগইন, ফটো, ভিডিও, মিউজিক, গ্রাফিক্স কিটস ইত্যাদি বিক্রি হয়। এছাড়াও বর্তমানে আরোও অনেক আফিলিয়েট মার্কেটিং নেটওয়ার্ক আছে যেগুলোর মাধ্যমে প্রচুর টাকা আয় করা যায়।
৪. শর্টলিংক
বিশেষ করে যাদের ডাউনলোড ওয়েবসাইট তারা শর্টলিংকের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। শর্টলিংক লিংক হলো বড় লিংক ছোট করার একটি মাধ্যম। বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলো শর্টলিংক সার্ভিস দিয়ে থাকে। তবে তার মধ্যে কিছু ওয়েবসাইট শর্টলিংকের জন্য পেমেন্ট করে। আপনার শর্ট করা লিংকে যত ক্লিক পড়বে সে অনুযায়ী শর্টলিংক সাইট গুলো পেমেন্ট করে।
বর্তমানে adf.ly একটি জনপ্রিয় এবং লেজিট শর্টলিংক ওয়েবসাইট। ডাউনলোড সাইটের ক্ষেত্রে একজন ভিজিটর অবশ্যই সেই ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করবে। আপনি যদি ঐ ডাউনলোড লিংকটি শর্টলিংকের মাধ্যমে শর্ট করেন তাহলে সেই শর্টলিংকে ক্লিক পড়বে অর্থাৎ আপনার আয় হবে। এভাবেই শর্টলিংকের মাধ্যমে আয় হয়।
৫. সেফলিংক
এটিও ডাউনলোড ওয়েবসাইট থেকে আয় করার একটি সেরা মাধ্যম। সেফলিংকের মাধ্যমে একটি লিংকে ক্লিক করলে সেটি বিভিন্ন ওয়েব পেজে রিডাইরেক্ট করে নিয়ে যায়। এখন আপনার যদি একটি এডসেন্স এপ্রুভ ওয়েবসাইট অন্যান্য এড নেটওয়ার্ক দিয়ে মনিটাইজড ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেসব ওয়েবসাইটে সেফলিংকের মাধ্যমে ভিজিটর আনতে পারবেন।
যেহেতু ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসবে তাই আপনার আয় হবে। বর্তমানে অনেক ডাউনলোড ওয়েবসাইট আছে যারা সেফলিংকের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করে।
৬. সিপিএ (ক্লিক পার কস্ট) মার্কেটিং
বর্তমানে অনলাইনে সহজে আয় করার উপায়ের মধ্যে সিপিএ মার্কেটিং অন্যতম। এই মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট আপনাকে কিছু টাস্ক দেবে। সেই টাস্ক পুরন করতে পারলে আপনি তার বিনিময়ে টাকা পাবেন। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনেক ধরনের টাস্ক বা অফার পুরন করতে পারবেন। বর্তমানে সিপিএ মার্কেটিং প্রচুর জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
এর প্রধান কারণ ছোট ছোট অফার পুরন করে অনেক টাকা আয় করা যায়। আপনার যদি ওয়েবসাইটে কিছু পরিমাণ অর্গানিক ভিজিটর ( যেসব ভিজিটর প্রতিদিন আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে ) থাকলে আপনি সিপিএ মার্কেটিং করার মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
যদি আর্টিকেলটিতে কোনো ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং এই আর্টিকেলটি সমন্ধে কোনো প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
See lessফেসবুক থেকে আয় করার সকল উপায় ২০২২
ফেসবুক থেকে আয় করার সকল উপায় ২০২২ আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা সবাই ফেসবুক নামের সাথে পরিচিত। ফেসবুক বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। ফেসবুক আমরা সাধারণত যোগাযোগের জন্য, সময় কাটানোর জন্য এবং বিনোদনের জন্য ব্যবহার করি। তবে ফেসবুক থেকেও অনলাইনে আয় করা যায়। আজকে আমি আপনাদের সাথে ফেসবুক থRead more
ফেসবুক থেকে আয় করার সকল উপায় ২০২২
আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা সবাই ফেসবুক নামের সাথে পরিচিত। ফেসবুক বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। ফেসবুক আমরা সাধারণত যোগাযোগের জন্য, সময় কাটানোর জন্য এবং বিনোদনের জন্য ব্যবহার করি। তবে ফেসবুক থেকেও অনলাইনে আয় করা যায়। আজকে আমি আপনাদের সাথে ফেসবুক থেকে আয় করার কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করবো। তো চলুন দেরি না করে আমাদের আজকের আলোচনা শুরু করি।
১. ফেসবুক পেজ
ফেসবুক থেকে আয় করতে হলে ফেসবুক পেজ একটি সেরা মাধ্যম। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ভাবে আয় করতে পারবেন। নিচে ফেসবুক পেজ আয় করার কিছু উপায় দেওয়া হলো।
ক. ভিডিও আপলোড
ফেসবুক পেজে আপনি ইউটিউবের মাধ্যমে ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারবেন। ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে এবং সেই বিজ্ঞাপন থেকে আয় হবে।
তবে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য আপনাকে মনিটাইজেশন পেতে হবে। ফেসবুক থেকে মনিটাইজেশন পেতে হলে আপনার পেজে ১০০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে। তাহলেই আপনি মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে ফেসবুক থেকে মনিটাইজেশন এপ্রুভ পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে নিজস্ব কন্টেন্ট আপলোড দিতে হবে।
আবার এমন কোনো কন্টেন্ট দেওয়া যাবে না যেগুলো ফেসবুক মনিটাইজেশন পলিসি ভঙ্গ করে। মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে তারপর ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।
খ. ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল
ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের মাধ্যমে আয় করতে হলে আপনার ওয়েবসাইট থাকতে হবে এবং সেই ওয়েবসাইটের লিংক পেজে পাবলিশ করতে হবে। তাছাড়া ওয়েবসাইটে প্রত্যেক দিন পোস্ট করতে হবে এবং ওয়েবসাইট ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের পলিসি অনুযায়ী হতে হবে।
তাহলেই আপনি ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এপ্রুভ পেয়ে গেলে ফেসবুক আপনার ওয়েবসাইটের পোস্টে বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং সেই বিজ্ঞাপন থেকে আয় হবে। তবে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের ফলে আপনার কিছু অসুবিধাও হবে। প্রথমত আপনার ওয়েবসাইট গুগল সার্চ ইঞ্জিনের র্যাংকিং থেকে নেমে যাবে।
দ্বিতীয়ত আপনার ওয়েবসাইট ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেলের মাধ্যমে দেখানোর সময় ফেসবুক আপনার ওয়েবসাইট যতটা সম্ভব অপ্টিমাইজ করে নেবে যার কারনে ওয়েবসাইটের অন্যান্য ফিচার গুলো কাজ করবে না। আবার এর ফলে গুগল এডসেন্স বা অন্যান্য এড নেটওয়ার্কের এড নাও দেখাতে পারে।
২. ফেসবুক গ্রুপ
ফেসবুকে আপনি চাইলে একটি গ্রুপ খুলতে পারেন। বর্তমানে ফেসবুক গ্রুপ অনেক জনপ্রিয়। ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে আপনি যত ইচ্ছা মেম্বার যুক্ত করতে পারবেন এবং সেসব মেম্বার গ্রুপে পোস্ট করতে পারবে। ফেসবুক গ্রুপ থেকেও বিভিন্ন ভাবে আয় করা যায়। নিচে তা দেওয়া হলো।
ক. গ্রুপ মনিটাইজেশন
আপনার গ্রুপ যদি পাবলিক হয় এবং গ্রুপে যদি ১০০০ মেম্বার হয়ে যায় তাহলে আপনি গ্রুপ মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনার গ্রুপ অবশ্যই ফেসবুকের গ্রুপ মনিটাইজেশন পলিসির নিয়ম মানতে হবে। গ্রুপ মনিটাইজেশন থেকে আয় একটু অন্যভাবে হয়। ধরুন ফেসবুকে কেও ১০০০ ভিউ টার্গেট করে বিজ্ঞাপন দিলো।
এখন ধরুন এর জন্য সে ফেসবুককে ১০ ডলার দিবে। আপনি যদি ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে সেই ১০০০ ভিউ এনে দিতে পারেন তাহলে সেই ১০ ডলার আপনার হয়ে যাবে। এভাবেই ফেসবুক গ্রুপ মনিটাইজেশনের মাধ্যমে আয় করা যায়।
খ. এডমিন ডিল
বর্তমানে এডমিন ডিল করার মাধ্যমে অনেকেই ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয় করছে। এডমিন ডিল বর্তমানে অনলাইনে লেনদেন করার একটি সেফ পদ্ধতি। তবে এর জন্য অবশ্যই আপনাকে গ্রুপ মেম্বারদের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। কিভাবে এডমিন ডিল করে আয় করা যায় তা নিচে দেওয়া হলো।
কিভাবে এডমিন ডিলের প্রক্রিয়া সম্পুর্ন হয়?
এভাবেই অনলাইনে এডমিন ডিল হয়। বর্তমানে অনেক গ্রুপ এডমিন এভাবে অনলাইনে এডমিন ডিল করার মাধ্যমে আয় করছে। যেহেতু এডমিন ডিল একটি অনলাইনে লেনদেন করার সেফ মাধ্যম তাই অনেকে এডমিন ডিল করে। আপনার যদি কোনো গ্রুপ থাকে তাহলে আপনিও এডমিন ডিল করার মাধ্যমে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
গ. পেইড প্রমোশন
আপনার ফেসবুক গ্রুপে যদি অনেক মেম্বার থাকে তাহলে পেইড প্রমোশনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। বর্তমানে অনেক গ্রুপ আছে যাদের এডমিন পেইড প্রমোশনের মাধ্যমে আয় করে। তবে এর জন্য আপনার গ্রুপে অনেক মেম্বার থাকা লাগবে। মেম্বার থাকলে খুব সহজেই আপনি স্পন্সর পাবেন এবং স্পন্সর নিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
৩. আফিলিয়েট মার্কেটিং
ফেসবুক থেকে আয় করার বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো আফিলিয়েট মার্কেটিং। যাদের ফেসবুকে ফ্যান ফলোয়ার আছে তারা অনেকেই আফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে আয় করে। আফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি একটি কোম্পানির পন্য বিক্রি করে সেখান থেকে কমিশন নিতে পারবেন। এভাবে আফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় হয়।
৪. পেইড প্রমোশন
পেইড প্রমোশনের মাধ্যমে আয় করতে হলে অবশ্যই আপনার অনেক ফ্যান ফলোয়ার থাকতে হবে। না হলে কেউ আপনাকে স্পন্সর করবে না। বর্তমানে যাদের অনেক ফ্যান ফলোয়ার আছে তারা পেইড প্রমোশনের মাধ্যমে আয় করে। একটি স্পন্সর পেলে আপনি একবারে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
৫. রিসেল
রিসেল হলো একটি জিনিস ক্রয় করে পুনরায় বিক্রি করা। যে রিসেল করে তাকে রিসেলার বলে। বর্তমানে ফেসবুক একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসে পরিনত হয়েছে তাই ফেসবুকের মাধ্যমে খুব সহজেই রিসেলিং করে আয় করা যায়। এর জন্য আপনাকে কোনো কিছু কম দামে কিনে সেটি বেশি দামে বিক্রি করতে হবে। বর্তমানে হোস্টিং, ডোমেইন, প্রিমিয়াম থিম, পেপাল একাউন্ট ইত্যাদির রিসেলিং অনেক জনপ্রিয়।
আপনি এগুলো কিনে পুনরায় বেশি দামে বিক্রি করে মুনাফা আয় করতে পারেন। বর্তমানে ডোমেইন হোস্টিং রিসেলিং অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর প্রধান কারণ হলো ডোমেইন হোস্টিং অনেক কম টাকাই কিনে বেশি টাকাই বিক্রি করা যায়। আবার ডোমেইন হোস্টিং বিক্রি করা অনেক সহজ। আপনি চাইলে ডোমেইন হোস্টিং রিসেল করেও অনলাইনে আয় করতে পারেন।
৬. ফেসবুক মার্কেটিং
ফেসবুক থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় উপায় হলো ফেসবুক মার্কেটিং। ফেসবুক মার্কেটিং করে আপনি বিভিন্ন ভাবে ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই ভালো ভালো ফেসবুক মার্কেটার খোজে। আপনি যদি একজন ভালো ফেসবুক মার্কেটার হয়ে থাকেন তাহলে ফেসবুকের মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করার মাধ্যমে নিজের ব্যবসা প্রচার করতে পারবেন এবং অনলাইনে আয় করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক ছোট বড় কোম্পানি আছে যারা ফেসবুক মার্কেটার খোজে। এর জন্য তারা মোটা অংকের টাকা দিতেও রাজি থাকে।
৭. অ্যাপ মনিটাইজেশন
ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি অ্যাপ মনিটাইজেশন নিয়েও অনলাইনে আয় করতে পারবেন। আপনি যদি অ্যাপ ডেভেলপার হয়ে থাকেন এবং আপনার অনেক অ্যাপ ব্যবহারকারী থাকে তাহলে ফেসবুক থেকে অ্যাপ মনিটাইজেশন নেওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনে আয় করতে পারবেন। অ্যাপ মনিটাইজেশন নিলে ফেসবুক আপনার অ্যাপে বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং আপনি সেই বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
ভিজিট করুন: টেক লাভার বিডি
আজ এ পর্যন্তই। আশাকরি আর্টিকেলটি আপনাদের কাজে আসবে। যদি আর্টিকেলটি ভালো লাগে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এবং যদি আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকে তাহলে কমেন্ট করতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
See lessএই সাইটের এডমিন ভাইকে?
এই সাইটের এডমিনের নাম মোঃ শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেন। ফোনঃ ০১৩১৮-০৭০৪৫৪ ফেসবুক আইডিঃ facebook.com/shahmh97 জি পেমেন্ট দেয়।
এই সাইটের এডমিনের নাম মোঃ শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেন।
ফোনঃ ০১৩১৮-০৭০৪৫৪
ফেসবুক আইডিঃ facebook.com/shahmh97
জি পেমেন্ট দেয়।
See less