টেকনোলজি

গতকাল আপনি আপনার ফোনে কত সময় ব্যয় করেছেন? আমাদের বেশির ভাগেরই কোন ধারণা নেই। আমরা যখন কোন টেক্সট করি সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজ করি কিংবা আসক্তি রয়েছে এমন কোন মোবাইল অ্যাপ এর সাথে ইন্টারএ্যাক্ট করি সময় গুলো খুব দ্রুত চলে যায়। স্মার্টফোনের ব্যবহার এতটাই প্রবল হয়ে উঠেছে যে আমরা খুব কম এটা লক্ষ্য করি। স্মার্টফোনের বহু ব্যবহারে কখন দিন হয় আর কখন রাত্রি হয় তা বোঝাই দায় হয়ে যাচ্ছে। আইফোন প্রকাশ হয়েছে মাত্র 11 বছর। এখন লোকেরা তাদের মোবাইল ডিভাইসে তিনি আনুমানিক 5 থেকে 7 ঘণ্টা ব্যয় করছে। স্মার্টফোনগুলো যেন আমাদের দৈনন্দিন রুটিন এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠছে। আনুমানিক আড়াই মিলিয়ন ব্যবহারকারী দিনে হাজার বার তাদের ফোন স্পর্শ করছেন। অতি কেবল ত্বরান্বিত হচ্ছে। চিকিৎসাবিদ্যায় অভিজ্ঞ এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা এবং অভিভাবকরা শিশু এবং কিশোর কিশোরীদের জন্য অত্যধিক স্মার্টফোন ব্যবহারের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

তাদের উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে

মস্তিষ্কের রসায়ন পরিবর্তিত হওয়া : কিশোর-কিশোরীদের বিষন্নতা এবং উদ্বেগ বেড়েই চলেছে।

বাস্তব জীবনের সম্পর্কের অবনতি: অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারে মানুষ বাস্তবতা থেকে দূরে চলে যাচ্ছে।

কুঁজো হয়ে হাটছে।

অনিদ্রা সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিশোর-কিশোরীদের আজ শুরু হচ্ছে দুইটা তিনটার পর থেকে। আর সকাল হচ্ছে এগারটা থেকে বারোটার দিকে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে যা ইচ্ছা তাই করার কারণে আত্মসম্মানবোধ কমে যাচ্ছে।

বর্তমান কিশোর-কিশোরীদের চোখের সমস্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় একটি অন্যতম কারণ স্মার্টফোনের বহুল ব্যবহার।

আপনি খুব সম্ভবত বিজি মধ্যেই এই লক্ষণগুলো এর কথা শুনেছেন।