Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

You must login to ask a question.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

পন্ডিত মশাই Latest Articles

  • 0
Siyam khan
Beginner

প্রেম কত প্রকার ও কি কি?

প্রেম কত প্রকার ও কি কি?

Related Questions

Leave an answer

Leave an answer

2 Answers

  1. প্রেম বা কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা (ইংরেজি ভাষায়: Romance) হলো ভালবাসার অনুভূতি বা অন্য ব্যক্তির প্রতি তীব্র আকর্ষণ আর সেই সামগ্রিক অনুভূতি এবং আবেগ প্রকাশ করার জন্য ফলস্বরূপ একজন ব্যক্তির দ্বারা গৃহীত প্রণয় আচরণ।

  2. aalan
  3. ১। জীবনের প্রথম প্রেম সবার কাছেই স্মরনীয় হয়ে থাকে। প্রথম প্রেমের কোন নির্দিষ্ট বয়স নেই তবে অনেকের ক্ষেত্রেই খুব কম বয়সে প্রথম প্রেম এসে থাকে।

    ২। প্রথম দেখাতে প্রেমের সূত্রপাত। এ ধরনের প্রেম অনেক ক্ষেত্রেই একতরফা হয়।

    ৩। প্রেমিক ও প্রেমিকা দু’জনেই প্রথমে বন্ধু থাকে। আস্তে আস্তে বন্ধুত্ব কালের বিবর্তনে প্রেমে রূপ নিতে থাকে, অনেক সময়ই দু’জনেরই অজান্তে।

    ৪। বিবাহোত্তর প্রেম শুধুমাত্র স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে দেখা যায়। বিয়ের ঠিক পর পর প্রথম কয়েক মাস এই প্রেম প্রবল থাকে।

    ৫। পরকীয়া প্রেম: বিয়ের পর স্বামী বা স্ত্রী ব্যতীত অন্য কোন পুরুষ বা মহিলার সাথে প্রেমকেই পরকীয়া প্রেম বলে।

    ৬। সাধারণত স্কুলে পড়ুয়া অবস্থায় না বুঝে না শুনে শুধু দেখেই মোহতে পড়ে হয় এই প্রেম। মেয়েরাই এ ধরনের প্রেমে বেশি পড়ে। তবে ছেলেরাও পড়ে।

    ৭। কর্মসূত্রে দু’জন মানুষের পরিচয়ের মাধ্যমে এ ধরনের প্রেম গড়ে ওঠে।

    ৮। বন্ধুর কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে বা ফোনবুক থেকে চুরি করে, পাড়ার ফ্লেক্সির দোকান থেকে সংগ্রহ করে, অন্য কোন সুত্র থেকে নাস্বার পেয়ে কথা বলার মাধ্যমে এই ধরনের প্রেমের সূত্রপাত।

    ৯। ইন্টারনেটে চ্যাটিংয়ে বা সোসিয়্যাল মিডিয়া সাইটে দু’জনের পরিচয়ের মধ্য দিয়ে এ ধরনের প্রেমের সূত্রপাত। পূর্বে এ ধরনের প্রেমের সাফল্যের হার বেশি থাকলেও বর্তমান সময়ে এসে সাফল্যের হার কম।

    ১০। ত্রিভুজ প্রেম হলো একজন মেয়েকে নিয়ে দু’জন ছেলের টাগ-অফ-ওয়ার বা দড়ি টানাটানি। দু’জন মেয়ে আর একজন ছেলের মধ্যেও ত্রিভূজ প্রেম লক্ষিত হয়। তবে সেক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা মারামারিতে নয় বরং রূপ নেয় চুলোচুলিতে।

    ১১। প্রেমের বৈশিষ্ট্য প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে বয়সের উল্লেখযোগ্য ব্যবধান থাকে। এই অসম প্রেম অনেক বেশি আবেগময়ী হয়।

    ১২। প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে শরীরিয় আকর্ষণে হওয়া প্রেমই হলো শারীরিক প্রেম। এই প্রেমের মূল উপাদান। আবেগ ততোটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।

    ১৩। টাকা ও অর্থের জন্যও প্রেম হয় অনেকের। এরা এক পক্ষ অন্য পক্ষকে শুধু ব্যবহার করে। এতে কোন ভালবাসা থাকে বলে মনে হয় না।

    ১৪। জেদের বশে প্রেম করা হয় কারণ প্রেম করতে হবে তাই। যাকে সামনে পাওয়া যাবে ধরে তার সাথে প্রেম করাই এ ধরনের প্রেমের মূল লক্ষ্য। মনের মতো লোক পাওয়ার বিষয়টি এখানে নগণ্য।

    ১৫। নীরবে এক অপরকে ভালোবেসে গেলেও পরিস্থিতি, সময় বা মনোবলের অভাবে প্রেমিক বা প্রেমিকার মধ্যে কেউই একে অপরকে কোনোদিন বলেনি। এই হলো না বলা অব্যক্ত প্রেম।

    ১৬। একে অপরকে ভালোবাসে কিন্তু কেউই কাউকে বলছে না, পুরো ব্যাপারটাই লুকিয়ে যাচ্ছে এমন প্রেমই সুপ্ত প্রেম। সুপ্ত প্রেম আজীবন সুপ্ত থেকে গেলে তা পরিণত হয় অব্যক্ত প্রেমে।

    ১৭। চুক্তিবদ্ধ হয়েও প্রেম হয়। পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে। সাধারণ অর্থে প্রেম বলতে যা বোঝায় তা এই ধরনের প্রেমে অনুপস্থিত থাকে।

    ১৮। প্রেমিক বা প্রেমিকার দু’জনের যেকোন একজন প্রেমের অভিনয় করে যায়। যখন প্রেমিক বা প্রেমিকার কেউ একজন ভবিষ্যতের কথা ভাবতে আরম্ভ করে তখন এই প্রেমের সমাপ্তি ঘটে।

    ১৯। জোড়পূর্বক পাড়ার বখাটে ছেলে বা বড় ভাই, কলেজের বখাটে ছাত্র, কর্মক্ষেত্রে উপরস্থ কর্মকর্তা বা বস প্রধানত এরাই এ ধরনের সম্পর্ক স্থাপন করতে আগ্রহী হন। আর শিকার হয় মেয়েরা।

    ১০। মেয়ে কোন সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী নয় তবুও ছেলে জোড় চেষ্টা চালিয়ে যায় এমন প্রেমে। এই হলো নাছোড়বান্দা প্রেম।

    ২১। দূর সম্পর্কের দূরত্বের প্রেম। সম্পর্কের ক্ষেত্রে ছেলে বা মেয়ের মধ্যে অন্ততঃ একজন বিদেশী হয়।

    ২২। ছেলে ও মেয়ে দু’জনে দুই ধর্ম বা সম্প্রদায়ের অনুসারী হয়ে থাকে। সমাজ এ ধরনের সম্পর্ককে সমর্থন করেনা। বিশেষতঃ হিন্দু-মুসলমান ছেলে-মেয়ের মধ্যে প্রেম বেশি বিতর্কের সৃষ্টি করে।

    ২৩। প্রেমিক ও প্রেমিকা যাই করেন না কন তা মিডিয়ায় চাঞ্চল্যকর তথ্য হিসেবে প্রচার করা হয়। সাধারণত শো-বিজ আর মিডিয়ার তারকা ও সেলিব্রেটিরা এ ধরনের প্রেম করে থাকেন।

    ২৪। যে সব প্রেমের কাহিনীর অবসান ঘটেছে অনেক আগেই কিন্তু আজো রয়ে গেছে ইতিহাসের পাতায়। এখনো এসব প্রেমকে উদাহরণ হিসেবে দেখানো হয়।

    ২৫। প্রেমিক আর প্রেমিকা দু’জনেই একজন আরেকজনের দিকে প্রেমময় ভঙ্গিতে ঘন্টার পর ঘন্টা তাকিয়ে থাকেন, হাত ধরে বসে থাকেন কোন রেস্টুরেন্টের অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশে, সারাক্ষণ ভালবাসি ভালবাসি বলে আর শুনে তাও ক্লান্তি আসে না তাদের। এমনকি সারারাত মোবাইলেও প্রেম চলে।

    ২৬। সারাক্ষণ দু’জনের মধ্যে খিটির-পিটির লেগে থাকাটা এই প্রেমের বৈশিষ্ট্য। কিছুক্ষণ হয়তো দু’জনে শান্ত থাকে, তারপর আবার কিছু না কিছু একটা নিয়ে একজন শুরু হয়ে যায়। এই হলো ঝগড়াটে প্রেম। এরা ভালবাসা ঝগড়াতেই পান।

    ২৭। আমাদের দেশে এখনো খুব একটা প্রচলিত না হলেও বাইরের অনেক দেশেই এখন সমলিঙ্গের প্রেমের প্রচলণ আছে। দু’জন ছেলের মধ্যে কিংবা দু’জন মেয়ের মধ্যে হয় এই প্রেম।

    ২৮। প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে কথাবার্তা, মত, পছন্দ, অপছন্দ কোন দিক দিয়েই কোন মিল থাকেনা, তারপরও কিভাবে যেন সম্পর্ক টিকে থাকে। এই হলো দুনিয়াছাড়া প্রেম।

    ২৯। প্রেমিকার বিচ্ছেদ ঘটেছে আগেই। তবুও আজো তারা একে অপরকে ভালোবাসেন। নীরবে চেয়ে যান সেই মানুষটির সঙ্গ। এই হলো আসলে প্রেম। নিস্বার্থ প্রেম ও ভালবাসা।

    ৩০। যে প্রেম শুরু হবার আগেই শেষ হয়ে যায়। ব্যর্থ প্রেমিকার চাইতে ব্যর্থ প্রেমিকের সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি। ব্যর্থ প্রেমের শেষটা হয় প্রস্তাব প্রত্যাখান দিয়ে। কখনো কখনো ছেলেদের ভাগ্যে জোটে থাপ্পড়, মেয়েদের জুতার বাড়ি আর কখনো কখনো গণধোলাই